তাবলীগ জামাত একটাই, এতায়াতিরা নতুন ফেরকা, ওদের তাওবা করা উচিৎ : আল্লামা মাহমুদুল হাসান
গত ২২ নভেম্বর ঢাকার জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানিয়া যাত্রাবাড়ীতে সাপ্তাহিক তাফসীরুল কুরআন মাহফিলে দাওয়াত ও তাবলীগের চলমান বিষয়ে কথা বলেন মজলিসে দাওয়াতুল হকের আমির ও গুলশান আজাদ মসজিদের খতিব আল্লামা মাহমুদুল হাসান।
মুসলমান কর্তৃক কাফেরদের অনুসরণ আল্লাহর গযব নাযিল হবার প্রধান কারণ
আমরা কোন্ কোন্ দিক দিয়ে ইয়াহুদী-নাসারাদের অনুসরণ করছি তার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা নীচে পেশ করা হলো, যেন আমরা তা থেকে বিরত থাকতে পারি। আল্লাহ আমাদেরকে রাসূল ﷺ এর সুন্নাত অনুসরণ করা এবং বিধর্মীদের অনুসরণ বর্জন করার তাউফিক দান করেন আমীন।
ইসলাম ও গণতন্ত্র
বর্তমান যামানায় মুসলমানদের ঈমানকে শিরক-মিশ্রিত করার জন্য রাজনৈতিক দর্শনের নামে যে সকল মতবাদ মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে, তার মধ্যে গণতন্ত্র সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর, যার ব্যাখ্যা সামনে আসছে।
হুযূর ﷺ কি ‘আলীমুল গায়েব তথা পূর্বাপর এবং বর্তমানের সকল বিষয়ে অবগত ছিলেন?
আলিমুল গায়েব বা গায়েব জানা বলা হয় অদৃশ্যের সকল খবর জানা, এবং অদৃশ্যের সকল বিষয় কেউ জানানো ব্যতীত নিজস্বভাবে জানা। এধরণের গায়েব একমাত্র আল্লাহ তা‘আলাই জানেন।
কুরআন-হাদীসের ভুল বা অপব্যাখ্যার ব্যাপারে শরী‘আতের নির্দেশ- সা‘আদ সাহেব A to Z
মাওলানা সা‘আদ সাহেবের ব্যাপারে A to Z অর্থাৎ বিস্তারিত এই আর্টিকেলটি লিখেছেন জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়ার শাইখুল হাদীস ও প্রধান মুফতী মনসূরুল হক দা.বা.
কুরআন হাদীসের শুধু তরজমা পড়ে আমল করা গোমরাহী
পাঠক, এ প্রবন্ধের বিষয়বস্তু কুরআন-সুন্নাহর উপর আমল করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে। বর্তমানে অনেকে সুন্নাহর ওপর চলার দাবি করেন কিন্তু সঠিক পদ্ধতি না জানার কারণে নিজেরাও গোমরাহ হচ্ছেন, অন্যকেও গোমরাহ করছেন।
নবীজী ﷺ মাটির তৈরী নাকি নূরের তৈরী?
আল্লাহ তা‘আলা বহু সংখ্যক মাখলূক সৃষ্টি করেছেন। তার মধ্যে তিন শ্রেণীর মাখলূক বেশী গুরুত্বপূর্ণ।
নবীজী ﷺ হাজির নাযির কি না?
এক বহুল প্রচলিত বিদ‘আত ও কুসংস্কার হল, নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে হাযির-নাযির বলে বিশ্বাস করা। এর ভ্রান্তি সম্পর্কে এখানে সংক্ষিপ্ত কিছু আলোচনা করা হল:-
সাদ সাহেবের গোমরাহীর মূল কথা – মুফতী আবুল হাসান শামসাবাদী
সাদ সাহেব দ্বীন ও ঈমানের ব্যাপারে বয়ান ও বর্ণনায় যে পথ অবলম্বন করেছেন, তা বড়ই মারাত্মক গোমরাহীপূর্ণ ও বিভ্রান্তিকর। তার সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার হলো--তিনি দ্বীনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকে লা-পরোয়াভাবে মনগড়ারূপে বর্ণনা করতে থাকেন। সেই কাজটি তিনি তিনভাবে করেছেন
(পর্ব-১২) সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর উপর মিথ্যারোপ
জাকির নায়েক বলেন–
“ রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তিকালের পর লোকেরা যখন তাঁর কথাগুলো উদ্ধৃতি দিতে শুরু করলো, কেউ কেউ এমন কথাও বলতে শুরু করলো যা নবীজী (সা.) হয়তো বলেননি।”