১৪৪১ হিজরি সন তথা ২০২০ সালের জন্যে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ধনী শ্রেণির জন্য জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার ২শ’ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ৪ই মে সোমবার বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় সাদকাতুল ফিতরের এ হার চূড়ান্ত করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমান। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ বিভাগ এ তথ্য জানিয়েছে।
গত বছর (২০১৯) ফিতরা জনপ্রতি সর্বোচ্চ ১ হাজার ৯৮০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ছিল। তার আগের বছরে ছিল সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৭০ টাকা।
ইসলামী শরীয়াহ মতে আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির, যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোনো একটি দ্বারা ফিতরা দেয়া যায়। দেশের সব বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের সর্বোচ্চ বাজারমূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়। তবে খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্যের কারণে স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় করা যায়। ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের আগে মুসলমানরা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী উপরোক্ত পণ্যগুলোর যে কোনো একটি পণ্য বা এর বাজারমূল্য দিয়ে ফিতরা আদায় করতে পারেন।
ভাল একটি ধর্মীয় পত্রিকা
শুকরান, জাযাকাল্লাহ খাইর