চা পান: কখন করবেন, কখন করবেন না!

সকালটা ধোঁয়া উঠা এক কাপ চা দিয়ে শুরু হবেনা তা যেন আমরা ভাবতেই পারিনা। নাস্তার টেবিল, বন্ধুর আড্ডা , অফিসের মিটিং কোন কিছুই চা ছাড়া জমেনা। তবে খালি পেটে চা পান করা একদমই উচিত নয়। খালি পেটে চা পান করলে রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়, যা কিডনি রোগীদের জন্য বিশেষভাবে ক্ষতিকর। সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের ক্ষেত্রেও খালি পেটে চা পানের অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। কারণ, এটি ক্ষুধামান্দ্য তৈরি করে, আলসারের ঝুঁকি বাড়ায়,পুরুষদের প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়ায় আরও নানাবিধি জটিলতা দেখা দেয়।

কখন চা পান করবেন

আমরা অনেকেই যখন-তখন চা পান করে থাকি। এটি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। চা পানির ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ্য রাখা উচিৎ আমরা যেন খাবার খাবার সাথে সাথে চা পান না করি। চা পান করতে হবে,

খাবার খাওয়ার অন্তত ২০/৩০ মিনিট পর বা সকাল, দুপুর এবং রাতের খাবারের ১ থেকে ২ ঘণ্টা পর।

চা পানের এই নিয়ম বিশেষভাবে পালন করা উচিৎ যাদের রক্তশূণ্যতা আছে তাদের এবং কিশোরী ও যুবতীদের। যাদের হজমে ও অম্লত্বর সমস্যা রয়েছে তাদেরও এই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

কেন খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চা পান করবেন না?

– চা খাবার থেকে আয়রন শোষণ করে। কারণ চা বা কফিতে রয়েছে পলিফেনন জেস্টানিন নামক উপাদান যা আয়রন শোষণ করে বা জেস্টানিনরে সঙ্গে আয়রন মিশে শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

– চা শরীরে থায়ামিন বা ভিটামিন বি শোষণ রোধ করে যা বেরিবেরি রোগের অন্যতম কারণ।

– চা খাবার থেকে আমিষ ও ভিটামিন শোষণ করে এবং শরীর এই খাবারগুলোকে হজম করতে পারে ।

– চা এর মধ্যে অ্যাসিডাম টেনিকামস ও জেসথিয়োফিলিনস নামক উপাদান রয়েছে যা পাকস্থলীর হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত করে।

দুধ চিনি ছাড়া শুধু লিকার যুক্ত চা খাবার পরার্মশ দেন বিশেষজ্ঞরা। স্বাদের ভিন্নতা আনতে চায়ের সাথে মিশানো যেতে পারে নানা মশলা। সুস্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো হলো গ্রিন ট্রি। তবে অতি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.