টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত করবার লক্ষ্যে ইজতেমা মাঠের প্রস্তুতি কাজ গতকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। স্থানীয় এমপি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল প্রস্তুতি কাজের উদ্বোধন করেন।
যুব মন্ত্রী মাঠের প্রস্তুতি কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, এবারও বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠানে দু’পক্ষকে একত্রিত করে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তিনি সুষ্ঠুভাবে ইজতেমা আয়োজন এবং সম্পন্ন করার আহ্বান জানিয়ে ইজতেমা মুরব্বিদের উদ্দেশ্যে বলেন, সংযত মনোভাব এবং সহমর্মিতার মাধ্যমে কোন বিশৃঙ্খলার মধ্যে না গিয়ে ইসলামের দাওয়াত চালিয়ে যাওয়াই হচ্ছে একজন প্রকৃত মুসলমানের কাজ। বিবাদ-হানাহানি ইসলাম ধর্মে নেই।
গতবারের মতো যাতে এবারও কোনো বিশৃঙ্খলা না ঘটে সে দিকে নজর রাখার জন্য দুইপক্ষের মুরুব্বীদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকেও সুষ্ঠুভাবে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত করবার সব প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মাঠের প্রস্তুতি কাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জিএমপি পুলিশ কমিশনার আনোয়ার হোসেন, টঙ্গি দারুল উলুম মাদরাসার মুহতামিম মুফতি মাসউদুল করিম, ময়দানের জিম্মাদার ইঞ্জিনিয়ার মেজবাহ উদ্দিন খন্দকার, শাইখুল হাদিস মুফতি লেহাজ উদ্দীন, মুফতি কেফায়েত উল্লাহ, মাওলানা জাকির হোসেন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তাবলীগ জামাতের বিদ্যমান দুই পক্ষ আলাদাভাবে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজনে সম্মত হওয়ার পর এবারের বিশ্ব ইজতেমা আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে ১২ জানুয়ারি প্রথম পর্ব আলমী শূরার সাথীরা আয়োজন এবং সম্পন্ন করবে। এর পর ১৭ জানুয়ারি থেকে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা বিশ্ব ইজতেমা পরিচালনা করবে।
আসসালামু আলাইকুম ভাই আপনাকে একটি প্রশ্ন করছি বাতিলের সাথে কেন আমরা আপোষ করে চলব সাদ পন্থীরা যে পাতেল এটা আমরা সবাই জানি তারা যে ইহুদিদের দালাল এটা বুঝবার আর কারো বাকি নেই এরপরও কেন আমরা বাতিলের সাথে একসাথে চলবো কাকরাইল মসজিদ দুই ভাগে ভাগ করছে বাতিলের সাথে এত আপস কি জন্য আমাকে বুঝিয়ে বলবেন?
সাদ পন্থি বাতিল এই কোথাটা বাংলাদেশের আলেম দের থেকে ফতোয়া আকারে এনে দিতে পারবেন ? অথবা ইহুদিদের দালাল এর ফতোয়া, যেখানে মুসলমান আজকে এত ভাগ সেই খবর নাই সেখানে এই মেহেনতের মধ্য নিজেরা নিজেরা জগড়া শুরু করছেন ? চট্টগ্রামে তাহের সাহ আশে ঈদে মিলাদুন্নবি তে বিশাল মিছিল করে কই কোন আন্দলন তো দেখিনা, যেখানে চট্টগ্রামে এত মাদ্রাশা, আর ইহুদিদের দালাল এই কথার কি প্রমান আছে? মনে রাখবেন কারও সম্পর্কে কিছু বলতে হলে চিন্তা ভাবনা করে বলা উছিত কারন কাল হাশরের মএদানে প্রতিটা কথার বিছার হবে, তাহকিক ছাড়া কথা বলা যাবেনা , আর ইন্টারনেট তাহকিকের কোন স্থান না, যাকে নিএ আপত্তি তার কাছে জেতে হবে, টা না যাইয়া রাস্তায় রাস্তায় বলে বেড়ালাম উমুকে এই করছে।
ভাই সাদ সাহেব তো জানেন তার কিছু কথার ভুল দেওবন মাদ্রাসা থেকে প্রকাশ করা হয়েছে তিনি দেওবন মাদ্রাসায় গিয়ে প্রতিবাদ কেন করলেন না যে আমার নামে মিথ্যা কি জন্য বলা হলো এবং সংবাদ সম্মেলন করে দেওবন মাদ্রাসার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলেন না কেন, তিনি দেখতেছেন এই কথা গুলোর কারণে উম্মত দুই ভাগ হয়ে যাচ্ছে তখন তো তার প্রতিবাদ করা উচিত ছিল আর নিজাম উদ্দিন থেকে যে সমস্ত ওলামা একরাম চলে গেছেন তারা কি জন্য গেছেন সংবাদ সম্মেলন করে বললেন না কেন তিনি যদি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মেহনত করে থাকেন তাহলে এখনো সময় আছে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি যে সত্যের উপর আছেন তা সবাইকে জানানো।
হজরত সাদ সাহেব মুক্ত না যুক্ত সেটা জরুরি নাকি আল্লাহর সাথে সম্পর্ক কতটা সেটা জরুরি। আপনাদের হেড লাইন কি জীবনে উম্মত কে এক করবে নাকি দিন দিন দূরে সরাবে। এক সময়ে খুব পড়তাম আদর্শ নারি , কিন্তু এখন দেখি আপনারা তাহকিক ছাড়া কথা চরানোর জন্য বিখ্যাত, তাবলীগের ইসু নিএ আলেমদের উছিত ছিল দুই পক্ষকে নিএ বসা টা না করে আপনারা অজাহতি জড় করে মানুষ কে উসকাইয়া দিছেন।
AR APNARA 1st December a Moidane manush mere hatahati group hoicen. manush mere ki Allahor sate shomporko kora jay?
আপনার কাছে মনে হয় সব প্রমান নাই, থাকলে এই ভাবে বলতেন না, আর কে হামলা করলো , একজন সাথী মারা গেল, যার বিছার হলনা আজ পর্যন্ত। ছাত্রদের পাথর মারার vedio মনে হয় আপনি দেখেন নাই। আর আপনারা উম্মত কে ভাগ করলেন কেন? নিজামুদ্দিন অনুসারীদের জোড় বন্ধ করার জন্য মাঠ দখল করে রাখলেন কেন সেটা? মাদ্রাশার ছাত্র দের কে দিয়ে মাঠ দখল করে রাখলেন , আমাদের অনেক সাথিকে আগেরদিন বলে দেওয়া হইছে আমরা জেন মাঠে না যাই ওইদিন সকাল বেলায় জা এখনো মনে আছে ভিতর থেকে সাথিরা ফোন দিয়ে বলেছে জেন মাথে ঢুকার চেষ্টা না করি করলে খবর আছে? আর কিছু শুনবেন ? টঙ্গি মাঠে এত পাথর কই পাইল যেটা কিনা টএলেট এর উপর থেকে সাথিদের উপর মারা হইছে।
আদর্শ নারী কর্তৃপক্ষের উচিত এই সমস্ত মন্তব্য যাচাই করে সঠিক একটি মন্তব্য প্রকাশ করা, আর উম্মতকে এক করার কোশেশ করা
আল্লাহ তায়ালা পথভ্রষ্টদের হেদায়াত দান করেন।
ভাই সাদ সাহেব হক্বের উপর আসেন না বাতিল তা আপনি দেওবন্দের ওয়েবসাইটে দেখতে পারেন তারা তার সম্বন্ধে কি মন্তব্য করেছে। তিনি যদি সত্যিই হক হতেন তাহলে তিনি নিজেকে সংশোধন করতেন তার যদি তাবলীগের মেহনতের প্রতি বিন্দুমাত্র মোহাব্বত থাকতো তাহলে তিনি বলতেন মেহনত আগে যেভাবে চলে আসছেন সেভাবেই চলবে আমার যে কথাগুলো নিয়ে বিরোধ দেখা দিয়েছে আমি আমার ভুল স্বীকার করছি আগের তিন হযরতজী যেভাবে চালিয়েছেন সেভাবেই তাবলীগের মেহনত চলবে কেন তিনি একথা বলছেন না উল্টা নিজে এক জামা তৈরি করলেন যার নাম দিলেন এতে আতি জামাত তিনি যদি হকি হতেন সত্যিই যদি তারমধ্যে তাবলীগের মেহনতের মহব্বত থাকতো তাহলে তিনি উম্মতকে কখনোই দুই ভাগ করতেন না তিনি যদি এখনই বলেন যে আগের দিন হযরতদের মতই মেহনত চলবে, নিজামুদ্দিন মার কাছ থেকে যে সমস্ত ওলামা একরাম চলে গেছেন তাদেরকে তিনি নিজে গিয়ে আবার মারকাজে নিয়ে আসবেন তখন দেখবেন আবারো উন্মাদ এক হয়ে যাবে এখন আপনি বলেন কেন তিনি এরকম করছেন না তিনি যদি সত্যিই এই মেহনতকে মহব্বত করতেন তাহলে কখনো তিনি চাইতেন না যে মেহনত এভাবে দ্বিখণ্ডিত হয়ে যাক নিজে ছোট হয়ে হলেও এই মেহনতকে তিনি এক রাখতেন কিন্তু তিনি তা করলেন না।
জেনে বুজে চলা সবার দরকার। দাওয়াতের মেহেনত পূর্বের ৩ হজরত যেইভাবে করেছেন সেইভাবে হবে এই কথাকি ঠিক ? এই মেহেনত তো চলবে সাহাবিরা যেই ভাবে করেছেন সেইভাবে। ইসলাম কি ৩ হজরত যা করেছেন তার উপর চলবে নাকি সাহাবিদের জিন্দেগি অনুযায়ী চলবে তাহকিক করা দরকার। আর আপনি বললেন উনি কেন যারা চলেগেছেন তাদের কে আনেন না কেন ? উনি ইব্রাহিম সাহেব এর কাছে নিজে গেছেন, অনারা আসেন নাই । এখন ওনাদের আপত্তি আলমি শুরা মানতে হবে, তাহলে আসবেন। আর একটা জিনিস জানা দরকার নিজামুদ্দিন এ এখন অনেক ওলামা রা আছেন গেছেন কিন্তু কয়েক জন। আর এতাআতি মানে কি জানেন ? মানলেওয়ালা । যারা আমির কে মানেন। তো এটা খারাপ কোথায় বলেন , মৌলবাদি মানে জানেন ? যারা ইসলামের মূলনীতি (এক মুফতি সাহেব থেকে এই ব্যাখ্যা পাইছি) মানেন তারা মৌলবাদি। তো এটা যদি খারাপ না হয় তাহলে এতাতি মানে খারাপ নয়।
কথাগুলো বাচচাদের মত হলো।
অযৌকতিক এবং অসত্য । মার্কাজ নিজামুদ্দিন থেকে ৬/৮জন মুকিম মুরুব্বি চলে গেছেন; এখনও মার্কাজে ২০০+মুরুব্বি আছেন যাদের মধ্যে প্রায় ১৫০+ওলামায়ে কেরাম ;যাদের নেগরানীতে সারা দুনিয়ায় মেহনত চলছে। অতএব আপনার পরামর্শ তাদেরকে দেয়া উচিত ছিল যারা মুল থেকে ছুটে গেছেন । সঠিক তাহকীক না হওয়ার কারণে আপনি একজনের পরামর্শ অন্যজনকে দিয়েছেন ।
বিলাল ভাই মাশাআল্লাহ খুব ভাল বলেছেন।কলম সৈনিক।