জঙ্গি অর্থায়ন ও দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টে কাজ করছে এমন ১১৬ ওয়ায়েজিনের (ধর্মীয় বক্তা) একটি তালিকা দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা দিয়েছে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সমন্বয়ে গঠিত মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে ‘গণকমিশন’।
বুধবার দুপুর ১২টায় দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লার হাতে একটি শ্বেতপত্র তুলে দেন গণকমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও সদস্য সচিব ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজসহ পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। এতে মামুনুল হকসহ ১১৬ সন্দেহভাজন ব্যাক্তির নাম রয়েছে।
দুদক চেয়ারম্যানের কাছে দেওয়া ২২শ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনের ৭৬০ ও ৭৬১ পৃষ্ঠায় তাদের নাম প্রকাশ করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জঙ্গি অর্থায়ন ও ওয়াজের মাধ্যমে তারা ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ঠ করছেন।
বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, আমরা নয় মাস তদন্ত করেছি। বহু ভুক্তভোগীর সাক্ষ্য নিয়েছি। ২২শ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদন গত মার্চে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দিয়েছি। তিনি ব্যবস্থা নেবেন বলে আমাদেরকে জানিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, তদন্তে আমরা ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছি। তারা মানি লন্ডারিং করেছে। জামায়াত ও ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠীকে জঙ্গিবাদ ছড়াতে অর্থায়ন করা হচ্ছে। সেই দুর্নীতির তথ্য দিলাম। তাদেরকে বাড়তে দেওয়া যায় না।
সাবেক এই বিচারপতি বলেন, দুদক চেয়ারম্যান জানিয়েছেন অর্ধশতাধিক ওয়াজ ব্যবসায়ীর দুর্নীতির খোঁজ তারা শুরু করেছেন। আমাদের রিপোর্টে দুদক আইন মতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যারা অপরাধ করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মামনুল হকসহ যারা আছে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান রয়েছে।
সিলেটের ঝুলন দাস মামুনুল হকের মতো ধর্ষণ মামলার আসামির বিরুদ্ধে কথা বলে আসামি হন। আমাদের শ্বেতপত্র দুদকের কাজে আসবে। ডিসি, এসপি, টিএনওসহ যারা এই গোষ্ঠীদের উস্কানি দেয় তাদের নাম উল্লেখ করেছি। বিশেষ করে নোয়াখালীর এসপির বিরুদ্ধে বলেছি। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে।
গণকমিশনের সদস্য সচিব ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ বলেন, আমরা এক হাজার মাদ্রাসা ও ওয়াজকারীদের ওপর তদন্ত করেছি, শ্বেতপত্রে বিস্তারিত আছে। সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ও হেফাজতের কর্মকাণ্ড উঠে এসেছে। তাদের অর্থনৈতিক জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও গণকমিশনের সমন্বয়ক কাজী মুকুল বলেন, মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই রিপোর্ট। সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর অর্থনৈতিক অপরাধগুলো আমলে নিতে এই রিপোর্টে বলা আছে। দুদকে আসার কারণ একটাই।
কাজী মুকুল বলেন, আমরা বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ চাই। তার জন্য যা যা করা দরকার আমরা তাই করবো। কাজ করতে গিয়ে আমরা দেখেছি এখানে মৌলবাদী গোষ্ঠীর অর্থের একটা প্রেসার আছে, যেটা দ্বারা আমাদের তরুণরা ভিন্ন পথে পরিচালিত হচ্ছে। আমরা সব মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করছি।
গণকমিশনের দেওয়া ১১৬ জনের তালিকা প্রকাশের প্রতিক্রিয়ায় হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মীর ইদ্রিস বলেন, যিনি এই তালিকা প্রকাশ করেছেন তিনি নিজেই প্রশ্নবিদ্ধ। কিন্তু আমরা তাকে বিব্রত করি না। এগুলো করলে দেশে অশান্তি হবে, শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ট হবে। এরা যারা উস্কানীমূলক কর্মকাণ্ড করছে, সরকার যেন তাদের শক্ত হাতে প্রতিকার করে।
তালিকায় যাদের নাম:
দুদকের কাছে দেওয়া ১১৬ ওয়ায়েজিন হুজুরের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তারা হলেন,
১. মাওলানা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী,
২. মাওলানা সাজিদুর রহমান,
৩. মুফতি রেজাউল করিম,
৪. মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম,
৫. মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী,
৬. মাওলানা আবুল কালাম আজাদ (বাশার),
৭. মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব,
৮. মুফতি দিলওয়ার হোসাইন সাইফী,
৯. মাওলানা সাইয়্যেদ কামাল উদ্দিন জাফরী,
১০. মাওলানা মাহমুদুল হাসান ভূজপুরী,
১১. মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী,
১২. মাওলানা মুহিব খান,
১৩. মুফতি সাঈদ আহমদ কলরব,
১৪. মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন,
১৫. মাওলানা গিয়াস উদ্দিন তাহেরী,
১৬. মাওলানা আব্দুর রহিম বিপ্লবী,
১৭. মাওলানা আরিফ বিল্লাহ,
১৮. মাওলানা বজলুর রশিদ,
১৯. মুফতি নাজিবুল্লাহ আফসারী,
২০. মাওলানা ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী,
২১. মুফতি নূর হোসেন নুরানী,
২২. মুফতি কাজী ইব্রাহিম,
২৩. মাওলানা গোলাম রাব্বানী,
২৪. মাওলানা মুজাফফর বিন মহসিন,
২৫. মাওলানা মোস্তফা মাহবুবুল আলম,
২৬. মাওলানা মাহমুদুল হাসান গুনবি,
২৭. মাওলানা শায়েখ সিফাত হাসান,
২৮. মাওলানা মোহাম্মদ রাকিব ইবনে সিরাজ,
২৯. মাওলানা ফয়সাল আহমদ হেলাল,
৩০. মাওলানা মতিউর রহমান মাদানী,
৩১. মাওলানা মুজিবুর রহমান,
৩২. মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী,
৩৩. মাওলানা হাফিজুর রহমান ছিদ্দীকী,
৩৪. মাওলানা আজিজুল ইসলাম জালালী,
৩৫. মাওলানা মেরাজুল হক কাসেমী,
৩৬. মুফতি মুহসিনুল করিম,
৩৭. মাওলানা আব্দুল বাসেত খান,
৩৮. মাওলানা আবদুল খালেক সাহেব শরিয়তপুরী,
৩৯. মুফতি মাহমুদ উল্লাহ আতিকী,
৪০. মুফতি উসমান গণি মুছাপুরী,
৪১. মাওলানা আবু নাঈম মুহাম্মাদ তানভীর,
৪২. মুফতি শিহাবুদ্দীন,
৪৩. মুফতি মুসতাঈন বিল্লাহ আল-উসওয়ায়ী,
৪৪. মাওলানা আশরাফ আলী হরষপুরী,
৪৫. মাওলানা জাকারিয়া,
৪৬. মুফতি আমজাদ হোসাইন আশরাফী,
৪৭. মুফতি আনোয়ার হোসাইন চিশতী,
৪৮. মাওলানা আতিকুল্লাহ,
৪৯. মাওলানা বশির আহমদ,
৫০. মাওলানা সিরাজুল ইসলাম মিরপুরী,
৫১. মাওলানা রিজওয়ান রফিকী,
৫২. মাওলানা আবরারুল হক হাতেমী,
৫৩. মাওলানা রাফি বিন মুনির,
৫৪. মাওলানা আনোয়ারুল ইসলাম জাবেরী,
৫৫. মাওলানা মোতাসিম বিল্লাহ আতিকী,
৫৬. মুফতি শেখ হামিদুর রহমান সাইফী,
৫৭. মাওলানা আজহারুল ইসলাম আজমী,
৫৮. মাওলানা কামাল উদ্দিন দায়েমী,
৫৯. মাওলানা কামাল উদ্দিন কাসেমী,
৬০. মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন নুরী,
৬১. মাওলানা মাজহারুল ইসলাম মাজহারী,
৬২. মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস,
৬৩. মুফতি এহসানুল হক জিলানী,
৬৪. মাওলানা মাহবুবুর রহমান জিহাদি,
৬৫. মুফতি আব্দুল হক,
৬৬. মুফতি শাহিদুর রহমান মাহমুদাবাদী,
৬৭. মাওলানা ইসমাঈল বুখারী,
৬৮. মাওলানা জয়নুল আবেদীন হাবিবী,
৬৯. মাওলানা ইউসুফ বিন এনাম,
৭০. মাওলানা শাববীর আহমদ উসমানী,
৭১. মুফতি জাহিদুল ইসলাম যায়েদ,
৭২. মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম জামী,
৭৩. মাওলানা আবুল কালাম আজাদ,
৭৪. মাওলানা ইসমাইল হোসাইন,
৭৫. মুফতি আব্দুর রহিম হেলালী,
৭৬. মুফতি ওমর ফারুক যুক্তিবাদী,
৭৭. মাওলানা মুশাহিদ আহমদ উজিরপুরী,
৭৮. মাওলানা কাজিম উদ্দীন (অন্ধ হাফেজ),
৭৯. মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান,
৮০. মুফতি হারুনুর রশিদ,
৮১. মাওলানা আবুল কাসেম,
৮২. মুফতি ওয়ালী উল্লাহ,
৮৩. মাওলানা আবু নাঈম মুহাম্মাদ তানভীর,
৮৪. মাওলানা জাকারিয়া নাটোর,
৮৫. মাওলানা আবুল হাসান (সাদী),
৮৬. মুফতি রুহুল আমিন নুরী,
৮৭. মুফতি মামুনুর রশিদ কামালী,
৮৮. মাওলানা আবদুল কালাম আজাদ,
৮৯. মাওলানা ডা. সিরাজুল ইসলাম সিরাজী (নওমুসলিম),
৯০. মাওলানা শামসুল হক যশোরী (নওমুসলিম),
৯১. মুফতি হাবিবুর রহমান মিসবাহ,
৯২. মাওলানা মুফতি ওলিউল্লাহ,
৯৩. মাওলানা বেলাল হুসাইন ফারুকী,
৯৪. মুফতি ওমর ফারুক যুক্তিবাদী,
৯৫. মাওলানা আমির হামজা,
৯৬. মাওলানা মিজানুর রহমান আযহারী,
৯৭. মাওলানা তারেক মনোয়ার,
৯৮. মাওলানা আব্দুল হালিম বোখারী,
৯৯. মাওলানা আতাউল্লাহ হাদেমী,
১০০. মাওলানা আফম খালিদ হোসেন,
১০১. মাওলানা মামুনুল হক,
১০২. মুজিবুর রহমান হামিদী,
১০৩. মাওলানা মুশতাকুন্নবী,
১০৪. মাওলানা সালাহ উদ্দীন নানুপুরী,
১০৫. মাওলানা কুতুব উদ্দীন নানুপুরী,
১০৬. মাওলানা বেলাল উদ্দীন,
১০৭. মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী,
১০৮. মাওলানা রুহুল আমিন যুক্তিবাদী,
১০৯. মাওলানা আবুল কালাম বয়ানী,
১১০. মাওলানা রফিকুল্লাহ আফসারী,
১১১. মাওলানা আব্দুল্লাহ আল-আমিন,
১১২. মাওলানা মোয়াজ্জেম হোসাইন সাইফী,
১১৩. মাওলানা আলাউদ্দীন জিহাদি,
১১৪. মাওলানা আবু বকর মোহাম্মদ জাকারিয়া,
১১৫. জৈনপুরী সিলসিলার মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,
১১৬. মাওলানা মাহবুবুর রহমান জৈনপুরী প্রমুখ।
সূত্র – ঢাকা টাইমস
জনগন জানে ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি, তারাই নিজেরাই দালাল।
সকল মুসলিম ভাইদের বলছি।জিহাদের জন্য প্রস্তুত হন
ইনশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খাইর
জাযাকাল্লাহ খাইর
কালো মানিক ও নষ্ট নারী তুরিন আফরোজ এদেরকে কে অর্থায়ন করেছে বেহুদা কাজে কতটুকু রাষ্ট্রের প্রতি রাষ্ট্রের সম্পদ নষ্ট করেছে সবাইকে আইনের আওতায় আনা হোক কালো মানিক ও নষ্ট নারী তুরিন আফরোজ চরিত্রহীন তারাই বাংলাদেশের সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার মূল হোতা
জাযাকাল্লাহ খাইর
কামচুদ্দিন মানিক ব্যবিচার তুরিন আকামরোজ
জাযাকাল্লাহ খাইর
যারা দেশের ক্ষতি করছে তাদের বাদ দিয়ে, আলেমদের পিছনে লাগার অর্থ সবাই বোঝে।
জাযাকাল্লাহ খাইর
আল্লাহ তোদের বিচার করবে।
ঘাতক দালাল যারা দেশকে শ্রীলঙ্কা বানানোর পরিকল্পনায় জড়িত তাদের তালিকা প্রকাশের সময় এসেছে
যতোই ইসলামের বিরুদ্ধে চক্রান্ত হোক
না কেন বিজয় ইসলামেরই ইনশাআল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ খাইর
জাযাকাল্লাহ খাইর
মাওলানা মতিউর রহমান মাদানী তো আর বাংলাদেশি না, তার নাম কি ভাবে আসে।
আল্লাহ জানে। জাযাকাল্লাহ খাইর
নষ্টা ভ্রষ্টা মহিলার নষ্টামি
জাযাকাল্লাহ খাইর
এদের মত নষ্ট কি আর আছে,এরা নিজেরাই দেশের জন্য ঘাতক,আলেমরা ঠিকই আছে
জাযাকাল্লাহ খাইর
তারা কতই না বোকা,
ইসলামকে ধ্বংস করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছে।
কিন্তু তারা এটা জানেনা ইসলামকে স্বয়ং আল্লাহ তাআলাই হেফাজত করবেন।
শুভ দিন আসবে। انشاالله تعالا
জাযাকাল্লাহ খাইর
আবার এক তসলিমার আবির্ভাব!!!
জাযাকাল্লাহ খাইর
আহলে হাদীসদের আলেমদের একজনের নাম নাই
এখানেও আহলে হাদিস নিয়ে তোর মাথা ব্যাথা, আসলে তো নামটা দেওয়া দরকার ছিলো।
আহলে হাদিসের কয়জন আলেমদের চিনস?? ভালো করে পড়ে দেখ।
Sekh Sajahan কুকুর এখানেও দলাদলি শুরু করেছে।
জাযাকাল্লাহ খাইর
শালার সব যায়গায় দলাদলি
জাযাকাল্লাহ খাইর
নাস্তিকদের এই তালিকাতে বুঝা যায়, ইসলামের বিজয় অতি নিকটে, ইনশাআল্লাহ✌️✌️
জাযাকাল্লাহ খাইর
তোদের আদালতে নির্দোষ দুসি হতে পারে.কিন্তু আদালত কিন্তু আরেকটা আছে. তা হলো আল্লাহ তায়ালার আদালত….আল্লাহ..যিনি শেষ বিচারের মালিক….
জাযাকাল্লাহ খাইর
কতবড় বড় বাটপার দেশে রয়েছে ওদের নাম তালিকা না করে ইসলামের খেদমত মারা করছে ওদের নামে তালিকা করতেছো ইকটু অপেক্ষা কর তোমাদের পরিনতি খুবই খারাপ হবে। এই দেশ মুসলিম উম্মাহর দেশ সুতরাং তোমরা যতই চেষ্টা করো না কেন ইসলাম ই হবে বাংলাদেশের বাকি দিন গুলো ইনশাআল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ খাইর
হুম হাসি পাচ্ছে 😅!আবার নিজেকে অনেক ক্ষিপ্ত অনুভব করছি 😡।
এবার আগে বলি হাসি কেন পাচ্ছে, আসলে বলেন ত হাসি পাবেই না বা কেন, এই ইহুদিদের দালাল রা যাদের কে জংগি দের অর্থে পরিচালিত দাবি করে ১১৬ সদস্যের যে তালিকা করেছে তাদের একজন এর মত সৎ দেশ প্রেমিক হওয়ার যুজ্ঞতা ঐ কুকুরের বাচ্ছাদের আছে কি? না নেই, বরংচ আপনি যদি তাদের ইতিহাস পর্যবেক্ষন করেন তাহলে দেখবেন ঘুষ, দুর্নিতি, মিথ্যাচার, শুষন ছাড়া ভালো কিছু পাওয়া যাবে না। আর এর চাইতে বর মিথ্যাচারের উদাহরণ আর কি হতে পারে।
এবার আসি ক্ষিপ্ত হওয়ার কারনটাতে, আসলে যখন দেখি জাতির পথপ্রদর্শক আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের উপর মিথ্যাচার করা হয় মন চায় এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করি মন চায় এদের বিরুদ্ধে জিহাদ করতে। এইসব দালালদের বিরুদ্ধে জিহাদ করতে হবে ভাই প্রস্তুত হও।
জাযাকাল্লাহ খাইর
আল্লাহ সকল আলেমদের হেফাজত করুন আমিন।
জাযাকাল্লাহ খাইর
ইংরেজ বিরুধি আন্দলোনের সময় ব্রিটিশ রা এভাবে আলেমদের বিরুদ্ধে লেগেছিল, কারণ আলেম রা সত্য কথা বলে, মানুষের অধিকারের কথা বলে,
এখন ইংরেজদের পেত্নীআত্না ও জতীয় বেজন্মারা আলেমদের নামে বদনাম রোটাচ্ছে,,,,,,,,,
এদের বিরুদ্ধে এখনিই জনমত গড়ে তুলতে হবে,,,
যাতে এরা মুসলিম তথা ইসলামের কোনো ক্ষতি করতে না পারে,,,,,,,
জাযাকাল্লাহ খাইর
Ke ki doll kore koruk sobai ak houa uchit….
জাযাকাল্লাহ খাইর
গিয়াসউদ্দীন তাহেরি, আব্বাসী,জৈনপুরি পিরসাহেব,আলাউদ্দিন জিহাদি এদের নাম তালিকায় দেখে অবাক!আফসারি,মাদানি,সিরাজি,ওলিপুরি,বোখারি,শরিয়তপুরি এরাও কিভাবে?যাইহোক, আমার কাছে মনে হচ্ছে,এখানে সুন্নি,আহলে হাদিস, কওমি সহ সকল প্রকার আলেমরা ই আছে,যারা তালিকা জমা দিয়েছেন,তারা এখন বাংলাদেশের সকল আলেমদের ঐক্য কিভাবে হয় দেখুন এই তালিকার মাধ্যমে!ভালই করেছেন তালিকা প্রকাশ করে ও জমা দিয়ে,সবার মিল হবে এর ই মধ্য দিয়ে।
জাযাকাল্লাহ খাইর
কিছুই বলবো না শুধু দেখে যাবো আর আল্লাহর কাছে বিচার দিবো
জাযাকাল্লাহ খাইর
Puro deshjati Jane karachor Jahan namerjonno toyrihow
জাযাকাল্লাহ খাইর
খবিসের বাচ্চাইন্তের ইতা দেখার পর মেজাজ খারাপ অইযার, মনে চার ইতারে এমন বাদাম দিরাম
জাযাকাল্লাহ খাইর
এদের যে প্রদান সে 1971 সালের যুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানি মিলিটারি ফোর্সদের দেশীয় মুরগি সাপ্লাই দিতএকদিকে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলতো আর একদিকে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের পার্টিদের এনার্জি যোগান দিতে। আসলে এই শালারা বাংলাদেশকে শ্রীলংকার পথে এগিয়ে নিচ্ছে
জাযাকাল্লাহ খাইর
এরা যদি ইসলামের সংবাদ প্রচারের না করে। প্রচার করব কে? বাংলাদেশের এমপি মন্ত্রীরা এরা এক নাম্বার চোর।
জাযাকাল্লাহ খাইর
🎉 অভিনন্দন বাংলাদেশ
অর্থ পাচারে বিশ্বে অবস্থান দ্বিতীয়
বছরে পাচার হয় ৬৪ হাজার কোটি টাকা
জাযাকাল্লাহ খাইর
জিহাদের জন্য প্রস্তুত হন ভাইয়েরা।আকাশে কালো মেঘ ছেয়ে গেছে।অনেক দেরি হয়ে গেছে,এবার সর্বোচ্চটা করলো।
জাযাকাল্লাহ খাইর
সরকারকে চু*বো
জাযাকাল্লাহ খাইর
ইসলামের বিরুদ্ধে এটা বড় ষড়যন্ত্র। তাই সকল মুসলমানদের কে সজাগ হতে হবে। ইসলাম ও মানুষের জন্য কাজ করে যেতে হবে যেনো তারা নিজেদের ঈমান কে ঠিক রাখতেবপারেন।
নাহীন ফেরদৌস
কবি, লেখক ও উদ্যোক্তা।
জাযাকাল্লাহ খাইর
শয়তানের নতুন নাম তুরিন
জাযাকাল্লাহ খাইর
আমরা এ-র তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
জাযাকাল্লাহ খাইর
৩৫জনের নামের তালিকাটি কেউ জানেন???
না মনে হয়।