স্বামী-স্ত্রীর সংসার পারস্পরিক দায়িত্ববোধ, স্নেহ-মমতা, বিশ্বাস আর ভালোবাসার ভিত্তিতে স্থাপিত একটি নিবিড় কেন্দ্র। তবু সাংসারিক জীবনে মান অভিমান একটি সাধারণ বিষয়। কখনো হয় মতের অমিল থেকে, কখনো হয় শাসনের প্রয়োজনে। অথবা ঘটে যাওয়া যেকোনো ভুল থেকে বা ভুল বুঝাবুঝি থেকেও মনে জেঁকে বসতে পারে রাগ-অভিমান। কিন্তু, একটি সুন্দর জীবনের প্রয়োজনে পরিমিত সময়ের বেশি এসবকে জিইয়ে রাখা মুমিনের জন্য নিষিদ্ধ।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- لاَ يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلاَثٍ فَمَنْ هَجَرَ فَوْقَ ثَلاَثٍ فَمَاتَ دَخَلَ النَّارَ
অর্থ : রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, কোন মুসলমানের জন্য তিনদিনের বেশী তার (দ্বীনী) ভাইকে পরিত্যাগ করা বৈধ নয়। কেউ তিন দিনের বেশী পরিত্যাগ করে মৃত্যুবরণ করলে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।–সুনানে আবূ দাউদ, হাদীস নং ৪৯১৬
أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا يَحِلُّ لِرَجُلٍ أَنْ يَهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلَاثِ لَيَالٍ يَلْتَقِيَانِ فَيُعْرِضُ هَذَا وَيُعْرِضُ هَذَا وَخَيْرُهُمَا الَّذِي يَبْدَأُ بِالسَّلَامِ
অর্থ: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, কারো জন্য হালাল নয় যে, সে তিন দিনের বেশী তার (দ্বীনী) ভাইকে এমনভাবে পরিত্যাগ করবে যে, দুজনের সাক্ষাত হলে একজন এদিকে অন্যজন
সেদিকে মুখ ফিরিয়ে নিবে। তাদের মধ্যে উত্তম ঐ ব্যক্তি যে সর্বপ্রথম সালাম দেয়।–সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬০৭৭
এ হাদীসদ্বয়ে ভাই বলে সাধারণভাবে সকল মুসলমান উদ্দেশ্য। কাজেই কখনো স্ত্রীর উপর কোন বিষয়ে অভিমান করে কথা না বললে লক্ষ্য রাখতে হবে তা যেন তিন দিনের বেশি না হয়। আর স্বামী-স্ত্রীর যে আগে সালাম দিয়ে কথা শুরু করবে, সেই সর্বোত্তম বলে বিবেচিত হবে।
প্রথমে জুতা দিয়ে পিটিয়ে তোর গাল ফাটাবো, শয়তানের বাচ্চা কোন হাদিস্ কে কোথায় ব্যবহার করছিস। না জেনে কথা বলা গোনাহ, আল্লাহ তোকাএ হেদায়েত দান করুন,আমিন।
আমার স্ত্রী দু দুই বার কোরআন ছুঁয়ে শপথ করছে এবং পেটের সন্তান ছুঁয়ে কসম আমার সঙ্গে ওয়া দা এ মর্মে কোনো প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে দের সঙ্গে কথা বলবে না এবং দেখা দিবে না খালাতো ভাই, মামাতো ভাই এবং জেঠাতো ভাই কথা বলবে না এবং দেখা দিবেনা কিন্তু আমি তার সঙ্গে থাকলে সে এমন বান করে যেন সে কারো সঙ্গে দেখা এবং কথা বলে না আমি যখন তার চোঁখের আড়ালে যায় তখন সে তাদের সঙ্গে কথা বলে অন্ত রং আলাপ করে এবং দেখা দেয়! এখন আমি তাকে কি করিতে পারি ?
তাকে সতর্ক করুন। আর কসম শুধু আল্লাহর নামে খাওয়া যায়। অন্য কিছুতে না।
Ami to 1 sopta holo sthir sathe kotha boli na islam ki bole
অনতিবিলম্বে কথা বলুন। এভাবে কথা বন্ধ রাখা জায়েয নেই