মুহাম্মাদ সুলাইমান আলী
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) উমর ইবনে খাত্তাব (রা.) এর খেলাফত কালে ([1])মদীনা
মুনাওয়ারায় ১৫ হিজরিতে([2]) জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা মুসায়্যিব (রা.) ও তার দাদা হাজন (রা.) ইসলাম গ্রহন করে সাহাবী হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন। তার পিতা মুসায়্যিব (রা.) বাইয়াতুশ শাজারাহ বা হুদাইবিয়ার সন্ধির সময় উপস্থিত ছিলেন ([3]) । আর তার দাদা ইয়ামামার যুদ্ধে শাহাদাত বরণ করেন([4])। সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) এর মা ছিলেন উম্মে সাঈদ বিনতে হকিম ইবনে উমাইয়া ইবনে হারিসা ইবনে আওক্বাস আস-সুলামিয়([5])। সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) মদীনা মুনাওয়ারায় বেড়ে উঠেছিলেন৷ তিনি সেখানকার উলামায়ে কেরাম থেকে ইলম অর্জনে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করেছিলেন। তিনি যায়েদ ইবনে সাবিত , সা’দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস , আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস এবং আব্দুল্লাহ ইবনে উমর, উসমান ইবনে আফ্ফান, আলী ইবনে আবি তালেব, উম্মাহাতুল মু’মিনিন আয়েশা, উম্মে সালামা এবং সুহাইব আর-রুমী ও মুহাম্মদ ইবনে মাসলামা (রা.) থেকে ইলম শিক্ষা লাভ করেছেন([6])। তিনি মাত্র একটি হাদীসের জন্য কয়েক দিন ও কয়েক রাত সফর করেছেন([7])। তিনি আবু হুরাইরা (রা.) এর সাথে প্রায় সার্বক্ষণিক লেগে থেকে তার থেকে ইলম অর্জন করেন এবং তিনি তার কন্যাকে বিয়ে করেছিলেন । এভাবে তিনি আবু হুরাইরা রাঃ এর হাদিস সম্পর্কে সর্বাধিক পন্ডিত ব্যক্তিতে পরিণত হন([8])। তার থেকে বর্ণিত হাদীস সমূহের সবচেয়ে বেশী হাদিস বর্ণিত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে ([9])। তিনি প্রাথমিক জীবনে উমর ইবনে খাত্তাব (রা.) এর সাথে প্রচুর সময় কাটাতেন, এমনকি তাকে বলা হত “ উমরের রাবী” কেননা তিনি হজরত উমর (রা.) এর বিচার কার্য সবার চেয়ে বেশী আয়ত্ব করেছিলেন ([10])। তাই তো দেখা যায় আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) মাঝে মাঝে সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) এর কাছে লোক পাঠিয়ে তার থেকে হজরত উমর রাঃ সম্পর্কে কিছু বিষয় জানতে চাইতেন।
শিক্ষাদান ও ফতোয়া প্রদান
এভাবে সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) উলামায়ে কেরামের মাঝে এক সমুন্নত স্থান দখল করে ইলম পিপাসু ছাত্রদের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিনত হন৷ তারা তার থেকে ইলম অর্জন করে পিপাসার্ত হৃদয়ে শীতলতা লাভ করে। তার সম্পর্কে মাকহুল (রহ.) বলেন “ আমি ইলমের সন্ধানে সমগ্র দুনিয়া ঘুরলাম কিন্তু সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) থেকে অধিক জ্ঞানী আর কাউকে পেলাম না([11])। তিনি তাকে সকল আলেমের আলেম হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন ([12])। তিনি শুধু ইলমে হাদিস সম্পর্কে এমন পারদর্শী ছিলেন না বরং তাফসীরূল কুরআন সম্পর্কেও সমান পারদর্শী ছিলেন ([13])। তিনি কবিতাও অনেক পছন্দ করতেন যদিও তিনি কখনো কবিতা লিখেন নি ([14])
সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) অনেক মাসয়ালা-মাসায়েল ও ফতওয়া বিষয়ে জ্ঞাত ছিলেন। এমনকি তিনি নিজেই বলেছিলেন, “নবীজী (সা.) এর বিচার কার্য সম্পর্কে আমার থেকে বেশী জাননেওয়ালা আর কেউ নাই এমনকি আবু বকর ও উমর (রা.) ও নন”([15])। তাই তিনি সাহাবীদের জীবিত থাকাকালীন সময় থেকেই ফতওয়া দিতেন([16])। ইবনে উমর (রা.) তার সম্পর্কে বলেছিলেন “ আল্লাহর শপথ! তিনি একজন উচ্চ-মানের মুফতি”([17])। তাই তো কখনো ইবনে উমর (রা.) এর কাছে উত্থাপিত কোন মাসয়ালায় তার সন্দেহ হলে তিনি লোকদের বলতেন “তোমরা সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) কে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা কর৷ কেননা তিনি সাহাবীদের সাথে অনেক মেলা-মেশা করেছেন” ([18])।
আলী ইবনে হোসাইন (রহ.) সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) সম্পর্কে বলেছিলেন “ইবনে মুসায়্যিব তার পূর্বে ঘটে যাওয়া বিষয় সম্পর্কে সর্বাধিক জ্ঞাত আর আপন সিদ্ধান্ত প্রদানে সর্বাধিক বুৎপত্তি সম্পন্ন ([19])। কাতাদা (রহ.) বলেন “ হালাল-হারাম বিষয়ে সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব রঃ এর চেয়ে বেশী জ্ঞানী আমি আর কাউকে দেখিনি। সুলাইমান ইবনে মুসা (রহ.) বলেন “সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব তাবেয়ীদের মধ্যে সর্বাধিক ফকীহ”([20])। তাই তিনি তার সময়ে ফতওয়া প্রদানে সবার থেকে এগিয়ে ছিলেন এবং ফকীহদের ফকীহ উপাধী লাভ করেছিলেন ([21])। উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.) তার খেলাফত কালে সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব( রহ.) কে জিজ্ঞাসা না করে কোন বিচার কার্য করতেন না ([22])।ইয়াহইয়া ইবনে সাঈদ আল-আনসারী (রহ.) উল্লেখ করেন “তার সময়ে লোকেদের মাঝে হাদীস সংকলন ও ফিকহের সংরক্ষণের বিষয়ে তীব্র প্রয়োজনীয়তা না থাকলে , সকলে নানা মাসয়ালা- মাসায়েল বিষয়ে সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) এর জ্ঞানগর্ভ আলোচনা ও সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ করতে মনোনিবেশ করতো ([23])। সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) ফিকহি বিষয়ে কোরআন, হাদীস , ইজমা ও কিয়াসের উপর নির্ভর করতেন আর এর পরও কোন স্পষ্ট সিদ্ধান্ত না পেলে তখন সাহাবীদের কথা থেকে কোন কথা গ্রহণ করতেন ([24])।সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) স্বপ্নের ব্যাখ্যা সম্পর্কে অনেক পারদর্শী ছিলেন । তিনি এ বিষয়ের জ্ঞান আসমা বিনতে আবু বকর (রা.) থেকে লাভ করেছিলেন আর আসমা (রা.) তার পিতা আবু বকর (রা.) থেকে শিখেছিলেন([25])।
উমাইয়া শাসকদের অন্যায়ের প্রতিবাদ
সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) হক প্রকাশের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কঠোর ছিলেন। তিনি শাসক শ্রেণীর কাছে অন্যায় বিষয়ে কখনো মাথা নত করেননি এবং তাদের অন্যায় কাজে নীরবও থাকেননি ([26])। তিনি বলতেন “তোমরা অন্যায়ের পৃষ্ঠপোষকতা কারীদের মনেপ্রাণে ঘৃণা না করলে, তোমাদের ভালো কাজগুলো ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যখন উমাইয়্যা শাসকদের মন্দ কার্যকলাপের বিরুদ্ধে ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) তার স্বভাব সুলভ প্রতিবাদ প্রকাশ করলেন তখন উমাইয়্যা শাসকদের সাথে তার ঘোরতর শত্রুতা শুরু হয়ে যায়। তিনি তাদের অপকর্মের কারনে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তার জন্য নির্ধারণ করা প্রায় ত্রিশ হাজারেরও বেশী অর্থ গ্রহণ করতে কিছুতেই রাজি হননি। যখন তাকে তা গ্রহন করতে বলা হতো তখন তিনি বলতেন “ এই অর্থের আমার কোনই প্রয়োজন নেই, যতক্ষণ পর্যন্ত মহান আল্লাহ তা’য়ালা আমার মাঝে ও বনু মারওয়ানের মাঝে ফয়সালা করেন([27])। তিনি নামাজে প্রকাশ্যে তাদের বিরুদ্ধে বদদোয়া করতেন([28])। এর ফলশ্রুতিতে বনু-মারওয়ান তার বিরুদ্ধে চুড়ান্ত পর্যায়ের শত্রুতার প্রকাশ ঘটায়। তারা লোকেদেরকে সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) এর মজলিশ থেকে বিরত রাখে ([29])। এর পাশাপাশি তাকে নিজেদের প্রতি আকৃষ্ট করার নানা ফন্দি আটতে থাকে। খলিফা আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান তার পুত্র ওয়ালিদের জন্য ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) এর কন্যার বিয়ের প্রস্তাব পাঠান । কিন্তু তিনি তা নাকচ করে দেন এবং স্বীয় কণ্যাকে মাত্র দু-দেরহাম দেনমহরে কাসীর ইবনে আব্দুল মুত্তালিব নামে এক কুরাইশী যুবকের সাথে বিয়ে দেন ([30])।
জীবনের কঠিন মুহুর্ত
সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) কে দুটি কঠিন মুহুর্ত পার করতে হয়।
এক- আব্দুল্লাহ ইবনে জোবায়ের (রাঃ) যখন জাবের ইবনে আসওয়াদ ইবনে আওফ আযযুহরীকে মদীনার গভর্ণর করে পাঠান, তখন তিনি সকল মানুষকে ইবনে জোবাইরের বাইয়াত করার জন্য আহবান করেন। কিন্তু সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) বলেন “ যতক্ষণ পর্যন্ত সকল মানুষ ঐক্যমত হবে না ততক্ষণ পর্যন্ত আমি বাইয়্যাত করবো না৷” একারণে জাবের তাকে ষাটটা বেত্রাঘাত করে। এ খবর যখন ইবনে জোবাইরের কাছে পৌছলো, তখন তিনি জাবেরকে ভর্ৎসনা করে চিঠি লিখলেন “ আমাদের সাথে সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব এর এমন কি হয়েছে , তুমি তাকে তার অবস্থায় ছেড়ে দাও” ([31])।
দুই- আব্দুল আজিজ (রহ.) যখন মারা যান তখন আব্দুল মালিক ইবনে মারওয়ান তার দুই পুত্র ওয়ালীদ ও সুলাইমানের জন্য পরবর্তী খেলাফতের চুক্তিনামা লেখেন এবং তাতে বাইয়্যাতের জন্য নানা প্রদেশে পাঠিয়ে গভর্নরদের লোকদের থেকে বাইয়্যাত গ্রহনের নির্দেশ দেন। সে সময় মদীনা মুনাওয়ারার গভর্ণর হিশাম ইবনে ইসমাঈল আল-মাখযুমী, সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহঃ) কে বাইয়্যাত হওয়ার আহবান জানান। কিন্তু তিনি তা অস্বীকার করেন। তখন হিশাম তাকে আশিটা বেত্রাঘাত করেন এবং তাকে সারা শহরে ঘুরান। তিনি তাকে বন্দী করে আব্দুল মালিক এর কাছে তার বাইয়্যাত না হওয়ার বিষয়টি জানিয়ে দূত পাঠান। এতে আব্দুল মালিক ব্যাথিত হয়ে হাশিমকে ভর্ৎসনা করে চিঠি পাঠান এবং তাকে ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন ([32])। তিনি কুবাইস ইবনে জুয়াইবকে সাঈদের জন্য একটি উজরনামা লেখার নির্দেশ দিলেন। যখন এ উজর-নামা তার সামনে পড়ে শোনা হয় , তখন তিনি বলেন “ আল্লাহই আমার মাঝে ও যারা আমার উপর জুলুম করেছে তাদের মাঝে উত্তম ফয়সালা কারী([33])।
মৃত্যুবরণ
সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) ৯৪ হিজরিতে([34]) ওয়ালীদ ইবনে আব্দুল মালিক এর খেলাফত কালে ([35]) মৃত্যু বরণ করেন। তিনি তার মৃত্যুশয্যায় শায়িত অবস্থায় কিছু বিষয়ে অসীয়ত করে যান। যেমন তিনি বলেন “ আমি যখন মৃত্যুবরণ করব তোমরা আমার কবরের উপর কোন তাবু নির্মান করবে না, তোমরা আমাকে লাল মখমলের উজ্জ্বল কোন কাপড়ে আরোহন করাবে না, আমার পিছনে পিছনে কোন আলো নিয়ে আসবে না এবং আমার বিষয়ে কাউকে জানাবে না ([36])।আমার প্রভু যাদের কাছে পৌছাবে তারাই আমার জন্য যথেষ্ঠ।
সন্তান-সন্ততি
সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) মুহাম্মদ , সাঈদ, ইলিয়াস , উম্মে উসমান, উম্মে আমর ও ফাখিতাহ নামে কয়েকজন সন্তান সন্ততি রেখে যান যাদের মা উম্মে হাবীব বিনতে আবি কারীম ইবনে আমের ইবনে যীশ-শারীয় আদ্দাওসিয়ায়৷ ([37])
ইবাদাত বন্দেগী
সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রহ.) জামাতের সাথে নামাজের প্রতি অনেক আগ্রহী ছিলেন। চল্লিশ বছর যাবত তার এক ওয়াক্ত নামাজও জামাত ছাড়া হয়নি৷([38]) ত্রিশ বছর যাবত এরকম হয়েছে যে তিনি মসজিদের ভেতর থাকা অবস্থায় মুয়াজ্জিন আজান দিয়েছেন৷ ([39]) এমনকি যুদ্ধের দিনগুলোতেও তিনি জামাতের সাথে মসজিদে নামাজ আদায় করতেন৷ লোকেরা ভয়ে ভয়ে যুদ্ধ করতো আর তিনি নিশ্চিন্তে নামাজ পড়তেন। তিনি রাত ছাড়া প্রায় পুরা সময় মসজিদে থাকতেন৷([40])তিনি প্রচুর ইবাদত বন্দেগী করতেন। তিনি চল্লিশ বার হজ্জ পালন করেছেন৷([41])
[1] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
[2] – (তাহযীবুল কামাল)
[3] – (আল-মু’জামুল কাবির)
[4] – (মা’রেফাতুস সাহাবা-আবু নুয়াইম আল-ইসবাহানী)
[5]- (আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[6]- (আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[7] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা, আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ, তাহযীবুল কামাল)
[8] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
[9] – (আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[10] – (আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[11] – (তাহযীবুল কামাল)
[12] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[13] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[14] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[15] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা, তাহযীবুল কামাল, আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[16] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[17] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা, তাহযীবুল কামাল,)
[18] – (আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[19] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[20] – (তাহযীবুল কামাল)
[21] – (তাহযীবুল কামাল, আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[22] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[23] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[24] – ( সাঈদ ইবনে মুসাঈব-ড. ওহাবাহ আয-যুহালী)
[25] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[26] – (হুলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া তাবাকাতুল আসফিয়অ)
[27] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[28] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,)
[29] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[30] -(আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ, ছইয়্যিদুল ফাওয়ায়েদ-সাঈদ ইবনে মুসাইয়্যো,মুহাম্মদ মাহমুদ আঃ খালেক,সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
[31] -(সিয়ারু আ’লামিন নুবালা,আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[32] -(আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[33]- (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
[34] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
[35] – (তাহযীবুল কামাল, আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[36] – (আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[37] – (আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[38] – (আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[39] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
[40] -(আত-তাবাকাতুল কুবরা- ইবনে সা’দ)
[41] – (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
লেখক – শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
মোবাইলঃ 01916970106