জনাব মুহতারাম।
আমি অমুক..........।দীর্ঘদিন যাবৎ একজনের সাথে আমার সম্পর্ক।আমরা একে অপরের সম্পর্কে জেনে নিজেদের এই অবৈধ/অপবিত্র সম্পর্ককে বৈধ এবং পবিত্রতার সম্পর্কে রূপ দিতে উভয়ের পরিবারের অজান্তে নিজেদের পারস্পরিক সম্মতিতে ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী চারজন সাক্ষ্য রেখে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই।ঐ মূহুর্তে আমাদের উভয়ের \\\'মোহরে মিছল\\\' জানা না থাকায় সাময়িক এক লক্ষ টাকা (লিখিত) মোহর নির্ধারণ করি।তবে পরবর্তীতে \\\'মোহরে মিছল\\\' দিব বলে ওয়াদাবদ্ধ হই।কিন্তু যখন উভয়ের পরিবারে জানাজানি হয় তখন আমার পরিবার মেনে নিলেও আমার স্ত্রীর পরিবার তা মেনে নিচ্ছেনা।তাই তারা আমার স্ত্রীকে ত্যাজ্য করে দেয়ার ভয় দেখিয়ে একপ্রকার জোরপূর্বক বাধ্য করেই \\\'মুফাবাযা\\\'র ভিত্তিতে আমার কাছে তালাকনামা পাঠাচ্ছে।অথচ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার সময় নিকাহনামার ১৮নং ধারার ব্যাপারে আমি এবং আমার স্ত্রী অজ্ঞ ছিলাম।আমি হলফ করে বলতে পারব যে, এ-শর্তের ব্যাপারে কাজী বিবাহ মজলিসে আমাদের কিছুই জানায়নি এবং স্ত্রীকে এমন শর্তের ভিত্তিতে আমি বিবাহ করার ইচ্ছাও করিনি।এমনকি আমাদের উভয়ের সাক্ষরের সময় নিকাহনামা পুরোই মুতলাক ছিল,তাতে কোনো শর্তের কোটা পূরন করা ছিল না।কিন্তু কাজী আমার অজান্তে আমার কোনরকম সম্মতি ছাড়াই উক্ত ধারায় বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার পর,পরবর্তীতে হ্যাঁ লিখে দিয়েছে।এরই ভিত্তিতে তারা \\\'মুফাবাযা\\\' উল্লেখপূর্বক আমার কাছে তালাকনামার নোটিশ পাঠাচ্ছে। মুফতী সাহেবের নিকট জানার বিষয় হলো;উল্লিখিত বিষয় বিবেচনা করে যদি বাংলাদেশ আইন বিবাহ বিচ্ছেদ করে দেয় তাহলে কি শরীয়াহ মুতাবেক \\\'বিচ্ছেদ\\\' হবে?কুরআন-হাদীসের দলীলসহ উল্লেখ করে উপকৃত করবেন বলে আশাবাদী।আর আমি স্বজ্ঞানে এটা বলতে পারবো আমি তালাকের অনুমতি দেইনি। উল্লেখ্য যে,মোহরের ব্যাপারে আমি নিজের পূর্বের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে এখন তাকে \\\'মোহরে মিছল\\\' দিব বলে আমার স্ত্রীর অভিভাবকদের অবগত করেছি। ফতোয়াপ্রার্থী:মিনহাজ আহমাদ
সিলেট,বাংলাদেশ।
আমি অমুক..........।দীর্ঘদিন যাবৎ একজনের সাথে আমার সম্পর্ক।আমরা একে অপরের সম্পর্কে জেনে নিজেদের এই অবৈধ/অপবিত্র সম্পর্ককে বৈধ এবং পবিত্রতার সম্পর্কে রূপ দিতে উভয়ের পরিবারের অজান্তে নিজেদের পারস্পরিক সম্মতিতে ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী চারজন সাক্ষ্য রেখে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই।ঐ মূহুর্তে আমাদের উভয়ের \\\'মোহরে মিছল\\\' জানা না থাকায় সাময়িক এক লক্ষ টাকা (লিখিত) মোহর নির্ধারণ করি।তবে পরবর্তীতে \\\'মোহরে মিছল\\\' দিব বলে ওয়াদাবদ্ধ হই।কিন্তু যখন উভয়ের পরিবারে জানাজানি হয় তখন আমার পরিবার মেনে নিলেও আমার স্ত্রীর পরিবার তা মেনে নিচ্ছেনা।তাই তারা আমার স্ত্রীকে ত্যাজ্য করে দেয়ার ভয় দেখিয়ে একপ্রকার জোরপূর্বক বাধ্য করেই \\\'মুফাবাযা\\\'র ভিত্তিতে আমার কাছে তালাকনামা পাঠাচ্ছে।অথচ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার সময় নিকাহনামার ১৮নং ধারার ব্যাপারে আমি এবং আমার স্ত্রী অজ্ঞ ছিলাম।আমি হলফ করে বলতে পারব যে, এ-শর্তের ব্যাপারে কাজী বিবাহ মজলিসে আমাদের কিছুই জানায়নি এবং স্ত্রীকে এমন শর্তের ভিত্তিতে আমি বিবাহ করার ইচ্ছাও করিনি।এমনকি আমাদের উভয়ের সাক্ষরের সময় নিকাহনামা পুরোই মুতলাক ছিল,তাতে কোনো শর্তের কোটা পূরন করা ছিল না।কিন্তু কাজী আমার অজান্তে আমার কোনরকম সম্মতি ছাড়াই উক্ত ধারায় বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার পর,পরবর্তীতে হ্যাঁ লিখে দিয়েছে।এরই ভিত্তিতে তারা \\\'মুফাবাযা\\\' উল্লেখপূর্বক আমার কাছে তালাকনামার নোটিশ পাঠাচ্ছে। মুফতী সাহেবের নিকট জানার বিষয় হলো;উল্লিখিত বিষয় বিবেচনা করে যদি বাংলাদেশ আইন বিবাহ বিচ্ছেদ করে দেয় তাহলে কি শরীয়াহ মুতাবেক \\\'বিচ্ছেদ\\\' হবে?কুরআন-হাদীসের দলীলসহ উল্লেখ করে উপকৃত করবেন বলে আশাবাদী।আর আমি স্বজ্ঞানে এটা বলতে পারবো আমি তালাকের অনুমতি দেইনি। উল্লেখ্য যে,মোহরের ব্যাপারে আমি নিজের পূর্বের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে এখন তাকে \\\'মোহরে মিছল\\\' দিব বলে আমার স্ত্রীর অভিভাবকদের অবগত করেছি। ফতোয়াপ্রার্থী:মিনহাজ আহমাদ
সিলেট,বাংলাদেশ।
Please login or Register to submit your answer